1 সার্বভৌম সদাপ্রভু আমাকে এই বিষয় দেখালেন: রাজার ভাগের শস্যচয়নের পরে যখন দ্বিতীয়বার শস্য পেকে আসছিল, তিনি পঙ্গপালের ঝাঁক তৈরি করছিলেন। 2 তারা যখন ভূমিজাত ফল নিঃশেষে খেয়ে ফেলল, আমি চিৎকার করে বলে উঠলাম, “সার্বভৌম সদাপ্রভু, ক্ষমা করো! কীভাবে যাকোব বেঁচে থাকবে? সে কত ছোটো!”
3 তাই সদাপ্রভু অনুশোচনা করলেন।
4 সার্বভৌম সদাপ্রভু আমাকে এই জিনিস দেখালেন: সার্বভৌম সদাপ্রভু আগুনের দ্বারা বিচার আহ্বান করলেন; তা মহা জলধিকে শুকিয়ে ফেলল ও ভূমি গ্রাস করল। 5 তখন আমি কেঁদে চিৎকার করে উঠলাম, “সার্বভৌম সদাপ্রভু, আমি তোমার কাছে অনুনয় করছি, তুমি ক্ষান্ত হও! যাকোব কীভাবে বেঁচে থাকবে? সে কত ছোটো!”
6 তাই সদাপ্রভু অনুশোচনা করলেন।
7 তারপর তিনি আমাকে দেখালেন: সদাপ্রভু একটি ওলন-সুতো হাতে ধরে ওলন-সুতোর সাহায্যে তৈরি একটি দেওয়ালের কাছে দাঁড়িয়ে আছেন। 8 সদাপ্রভু আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আমোষ, তুমি কী দেখতে পাচ্ছ?”
10 এরপর, বেথেলের যাজক অমৎসিয়, ইস্রায়েলের রাজা যারবিয়ামের কাছে একটি বার্তা পাঠালেন: “আমোষ ইস্রায়েলের একেবারে কেন্দ্রস্থলে, আপনার বিরুদ্ধে একটি চক্রান্ত গড়ে তুলেছেন। দেশ তাঁর সব কথা সহ্য করতে পারে না। 11 কারণ আমোষ এরকম কথা বলছেন:
12 তারপর অমৎসিয় আমোষকে বললেন, “ওহে দর্শক, তুমি এখান থেকে চলে যাও। তুমি যিহূদা দেশে ফিরে যাও। তুমি সেখানে তোমার রুটি রোজগার করো এবং সেখানেই তোমার ভবিষ্যদ্বাণী করো। 13 তুমি বেথেলে আর ভবিষ্যদ্বাণী কোরো না, কারণ এ হল রাজার নির্মিত পুণ্যধাম এবং এই রাজ্যের মন্দির।”
14 আমোষ অমৎসিয়কে উত্তর দিলেন, “আমি তো ভাববাদী ছিলাম না, ভাববাদীর সন্তানও নয়। আমি ছিলাম একজন পশুপালক। আমি সেই সঙ্গে ডুমুর গাছেরও দেখাশোনা করতাম। 15 কিন্তু সদাপ্রভু আমাকে পশুপাল চরানোর পিছন থেকে তুলে নিয়ে বললেন, ‘তুমি যাও, গিয়ে আমার প্রজা ইস্রায়েলের কাছে ভবিষ্যদ্বাণী করো।’ 16 এখন তাহলে আপনি সদাপ্রভুর বাণী শুনুন। আপনি বলছেন,
17 “সেই কারণে, সদাপ্রভু এই কথা বলেন: